নওগাঁর রাণীনগরে মা হারা অসহায় দুই শিশু প্রীতম ও প্রিয়সীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাকিবুল হাসান।
বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে তাদের হাতে ১৫ হাজার টাকার চেক তুলে দেন তিনি।
এ সময় দুই শিশুর কাকা পলাশ প্রামানিক ও উপজেলা পরিষদের সিএ আনছার আলী উপস্থিত ছিলেন।
মা হারা প্রীতম ও প্রিয়সী উপজেলার কুজাইল হিন্দুপাড়া গ্রামের কম বুদ্ধিসম্পন্ন ডাবলু প্রামানিকের সন্তান। প্রীতম ৭ম শ্রেণীতে ও প্রিয়সী ২য় শ্রেণীতে পড়াশুনা করে।
সহায়তার চেক পেয়ে খুশি দুই শিশুর চোখেমুখে ছিল এক বিশাল স্বপ্ন। তারা আনন্দের সাথে জানালেন- আমরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই। তাদের কাকার চোখে ছিল আনন্দ ও আবেগের অশ্রু। খুশিতে শুধু ধন্যবাদ দিয়ে পাশে থাকার অনুরোধ জানালেন।
রাণীনগরের ইউএনও মো. রাকিবুল হাসান তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তোমরা দুই ভাই বোন পড়াশোনা চালিয়ে যাবে। আর এই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে যেকোনো বিষয়ে আমাকে জানাবে। আমি সব সময় তোমাদের পাশে আছি’।
ছোট্ট দুই শিশুর মা পূূর্ণিমা চিকিৎসার অভাবে গত ১১ এপ্রিল নিজ বাড়িতে মারা গেছেন। বাবা থেকেও নেই। মাকে হারিয়ে পৃথিবীটা যেন একেবারে অন্ধকার হয়ে গেছে তাদের। মৃত্যুর একদিন আগেও প্রীতম ও প্রিয়সীর মা’র ইচ্ছে ছিল তার দুই সন্তানকে পড়াশোনা করানোর। তার স্বপ্ন যেন থমকে যেতে বসেছে। মৃত বৌদির (ভাবির) স্বপ্ন পূরণের আশায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেবর পলাশ।
বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে তাদের হাতে ১৫ হাজার টাকার চেক তুলে দেন তিনি।
এ সময় দুই শিশুর কাকা পলাশ প্রামানিক ও উপজেলা পরিষদের সিএ আনছার আলী উপস্থিত ছিলেন।
মা হারা প্রীতম ও প্রিয়সী উপজেলার কুজাইল হিন্দুপাড়া গ্রামের কম বুদ্ধিসম্পন্ন ডাবলু প্রামানিকের সন্তান। প্রীতম ৭ম শ্রেণীতে ও প্রিয়সী ২য় শ্রেণীতে পড়াশুনা করে।
সহায়তার চেক পেয়ে খুশি দুই শিশুর চোখেমুখে ছিল এক বিশাল স্বপ্ন। তারা আনন্দের সাথে জানালেন- আমরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই। তাদের কাকার চোখে ছিল আনন্দ ও আবেগের অশ্রু। খুশিতে শুধু ধন্যবাদ দিয়ে পাশে থাকার অনুরোধ জানালেন।
রাণীনগরের ইউএনও মো. রাকিবুল হাসান তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তোমরা দুই ভাই বোন পড়াশোনা চালিয়ে যাবে। আর এই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে যেকোনো বিষয়ে আমাকে জানাবে। আমি সব সময় তোমাদের পাশে আছি’।
ছোট্ট দুই শিশুর মা পূূর্ণিমা চিকিৎসার অভাবে গত ১১ এপ্রিল নিজ বাড়িতে মারা গেছেন। বাবা থেকেও নেই। মাকে হারিয়ে পৃথিবীটা যেন একেবারে অন্ধকার হয়ে গেছে তাদের। মৃত্যুর একদিন আগেও প্রীতম ও প্রিয়সীর মা’র ইচ্ছে ছিল তার দুই সন্তানকে পড়াশোনা করানোর। তার স্বপ্ন যেন থমকে যেতে বসেছে। মৃত বৌদির (ভাবির) স্বপ্ন পূরণের আশায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেবর পলাশ।